বাঁচতে হলে জানতে হবে:
★এডিস মশার জীবনকাল প্রায় ৩০ দিন
★এডিস মশা নোঙরা স্থানে থাকে না!
★ সে খাটের নীচে, সোফার নীচে,জানালার পর্দার অাড়ালে অন্ধকার, অাদ্র পরিবেশে থাকতে পছন্দ করে!
★যেহেতু বাইরের নোংরা পরিবেশে থাকে না তাই সেখানে ঔষধ বা ধুয়া দিয়ে তাকে দমন করা যাবে না!
★বাসার উল্লিখিত স্থানগুলোতে সরাসরি এরোসল স্প্রে করে দমন করতে হবে।
★স্ত্রী এডিস মশা একসাথে ৬০ হতে ১০০ টি ডিম পাড়ে ডিমগুলো কোন পাত্রের কানায় পেড়ে থাকে,
★ পরিস্কার পানিতে ডিম পাড়ে এটা ঠিক নয় তবে ডিমগুলো যখন পানির সংস্পর্শে অাসে তখন ফুটে লার্ভা বের হয়।
★একটি ডিম ফুটাতে ২ মি,লি পানিই যথেষ্ট,
★পানি না থাকলে শুকনো পরিবেশে প্রায় ১ বছর ডিমগুলো সজিব থাকতে পারে যা বাতাসে স্থানান্তর হতে পারে।
★একটি নারী এডিস মশা এক দিন পরপর রক্ত খায় এবং দিনের বেলা প্রয়োজনীয় রক্ত পেতে এক দিনে পাঁচ থেকে ১৭ জনকে কামড়ায়। আর যেহেতু আদর্শ পরিবেশে এ মশা ৩০ দিনের মতো বেঁচে থাকতে পারে তাই পুরো জীবনকালে ৭৫ জনের অধিক মানুষকে আক্রান্ত করার ক্ষমতা রাখে।’
★ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুযায়ী, অতীতের তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সব অঞ্চলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব এক সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ‘১৯৭০ সালের আগে মাত্র নয়টি দেশ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল। বর্তমানে এতে ১২৬ দেশ আক্রান্ত হয়েছে,’
★২০১১ থেকে সবখানে ডেঙ্গু রোগ বাড়ছে কিন্তু মৃত্যুর হার কমছে...কারণ ব্যবস্থাপনার উন্নতি হচ্ছে
★ডেঙ্গু সংক্রমণ রোধে রাস্তায় কীটনাশক প্রয়োগ নয়, বরং পরিচ্ছন্নতার ওপর জোর দিয়ে বাড়ি, অফিসের অভ্যন্তরে পরিষ্কার রাখা জরুরি।’
★ মশার ডিম ফুটা রোধ করতে খালি পাত্রগুলো সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে হবে ও এমনকি উল্টো করে রাখতে হবে।
★এডিস মশার জীবনকাল প্রায় ৩০ দিন
★এডিস মশা নোঙরা স্থানে থাকে না!
★ সে খাটের নীচে, সোফার নীচে,জানালার পর্দার অাড়ালে অন্ধকার, অাদ্র পরিবেশে থাকতে পছন্দ করে!
★যেহেতু বাইরের নোংরা পরিবেশে থাকে না তাই সেখানে ঔষধ বা ধুয়া দিয়ে তাকে দমন করা যাবে না!
★বাসার উল্লিখিত স্থানগুলোতে সরাসরি এরোসল স্প্রে করে দমন করতে হবে।
★স্ত্রী এডিস মশা একসাথে ৬০ হতে ১০০ টি ডিম পাড়ে ডিমগুলো কোন পাত্রের কানায় পেড়ে থাকে,
★ পরিস্কার পানিতে ডিম পাড়ে এটা ঠিক নয় তবে ডিমগুলো যখন পানির সংস্পর্শে অাসে তখন ফুটে লার্ভা বের হয়।
★একটি ডিম ফুটাতে ২ মি,লি পানিই যথেষ্ট,
★পানি না থাকলে শুকনো পরিবেশে প্রায় ১ বছর ডিমগুলো সজিব থাকতে পারে যা বাতাসে স্থানান্তর হতে পারে।
★একটি নারী এডিস মশা এক দিন পরপর রক্ত খায় এবং দিনের বেলা প্রয়োজনীয় রক্ত পেতে এক দিনে পাঁচ থেকে ১৭ জনকে কামড়ায়। আর যেহেতু আদর্শ পরিবেশে এ মশা ৩০ দিনের মতো বেঁচে থাকতে পারে তাই পুরো জীবনকালে ৭৫ জনের অধিক মানুষকে আক্রান্ত করার ক্ষমতা রাখে।’
★ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুযায়ী, অতীতের তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সব অঞ্চলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব এক সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ‘১৯৭০ সালের আগে মাত্র নয়টি দেশ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল। বর্তমানে এতে ১২৬ দেশ আক্রান্ত হয়েছে,’
★২০১১ থেকে সবখানে ডেঙ্গু রোগ বাড়ছে কিন্তু মৃত্যুর হার কমছে...কারণ ব্যবস্থাপনার উন্নতি হচ্ছে
★ডেঙ্গু সংক্রমণ রোধে রাস্তায় কীটনাশক প্রয়োগ নয়, বরং পরিচ্ছন্নতার ওপর জোর দিয়ে বাড়ি, অফিসের অভ্যন্তরে পরিষ্কার রাখা জরুরি।’
★ মশার ডিম ফুটা রোধ করতে খালি পাত্রগুলো সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে হবে ও এমনকি উল্টো করে রাখতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন