#চায়ের সাথে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়,তেমনি মেদ ও বিগলিত হয়।
#নিয়মিত কালোজিরা খেলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিক মতো হয়।এতে করে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে; যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।যারা অস্থিরতায় ভোগেন তাদের জন্য কালোজিরা দারুন উপকারী।
#রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে।এটি যে কোন জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
#কালোজিরা উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক করে।রক্তে বাজে কোলেস্টরলের পরিমাণ কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে শরীরে রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে।
#রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কালোজিরা খুব কার্যকর।কালোজিরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লোকোজ কমিয়ে দেয়।ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
#কালোজিরায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোরিয়াল এজেন্ট অর্থাৎ শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংসকারী উপাদান।এই উপাদানের জন্য শরীরে সহজে ঘাঁ,ফোঁড়া,সংক্রামক রোগ( ছোঁয়াচে রোগ) হয় না
#চুলপড়া,মাথাব্যথা,অনিদ্রা,মাথা ঝিম ঝিম করা,মুখশ্রী ও সৌন্দর্য রক্ষা,অবসন্নতা-দূর্বলতা,নিষ্কিয়তা ও অলসতা,আহারে অরুচি,মস্তিষ্কশক্তি তথা স্মরণশক্তি
বাড়ালেও কালোজিরা উপযোগী।
বাড়ালেও কালোজিরা উপযোগী।
#কালোজিরা খেলে রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ হ্রাস পায়।ফলে রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হৃৎপিন্ডের কোনো বাঁধার মুখে পড়তে হয় না।তাই হৃৎযন্ত্র থাকে সুস্থ ও কর্মক্ষম।
#গেঁটে বাতের ব্যথা দূর করতে কার্যকর কালোজিরা।কালোজিরা থেকে তৈরি তেল আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘমেয়াদী রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা দূর করতে ও সাহায্য করে।
#কালোজিরার অন্যতম প্রধান গুণ হলো এটি ত্বকের কোমলতা ও লাবণ্য বৃদ্ধি করে।পাশাপাশি ত্বকের বিভিন্ন রোগ যেমন ব্রণ দূর করে।
#কালোজিরা মাথার ত্বকে অতিসূক্ষ রক্তনালীগুলোতে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে।ফলে চুল তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়।তাই চুল পড়া রোধে দারুণ কার্যকর।
#যারা অ্যাজেমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য ও উপকারী।প্রতিদিন কালোজিরা ভর্তা খেলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা উপশম হয়।
#পাইলস,কোষ্ঠকাঠিন্য,যকৃতের সমস্যায় বা জন্ডিস থেকে দ্রুত সেরে উঠতে কালোজিরা বেশ দ্রুত কাজে লাগে।
#প্রসূতির স্তনে দুগ্ধ বৃদ্ধির জন্য,প্রসবোত্তর কালে কালোজিরা বাটা খেলে উপকার পাওয়া যায়।তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত কালোজিরা খেলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে।
#তিলের তেলের সাথে কালোজিরা বাঁটা বা কালোজিরার তেল মিশিয়ে ফোঁড়াতে লাগালে ফোঁড়ার উপশম হয়।রুচি,উদারময়,শরীর ব্যথা,গলা ও দাঁতের ব্যথা,মাইগ্রেন,চুলপড়া,সর্দি,কাশি, হাঁপানি নিরাময়ে কালোজিরা উপকারি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন